২০২২ সালের ১৯ ডিসেম্বর ‘রাষ্ট্রকাঠামো মেরামত’ করতে ২৭ দফা রূপরেখা ঘোষণা করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)।
এরপরই রাজনৈতিক মহলে আলোচনা শুরু হয়, ওই রূপরেখা নিয়ে।
এবারও ঠিক এমনই প্রশ্ন রাখলেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।
শুক্রবার (৩ মার্চ) রাতে ফেসবুকে একটি ভিডিও শেয়ার করেন। যেখানে বলা হয়েছে, যারা ক্ষমতায় থাকাকালে দুর্নীতি, উগ্রবাদ, সংখ্যালঘু নির্যাতনের মতো ঘটনার সাথে জড়িত ছিল, তাদের পক্ষে ২৭ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে ‘রাষ্ট্র মেরামত’ কি আদৌ সম্ভব?
ভিডিওতে বলা হয়, বিএনপি বলছে তারা ক্ষমতায় এলে ‘সংবিধান সংস্কার কমিশন’ গঠন করবে। অথচ, দলটির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে সবার আগে ধর্মনিরপেক্ষতাকে বাদ দিয়েছিল। ধর্মীয় সম্প্রতি নষ্ট করা ছিল প্রথম ধাপ। শুধু তাই নয়, রাজাকারদের ক্ষমা করে রাজনীতি করারও সুযোগ দিয়েছিল জিয়া। সংবিধান ব্যবহার করে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদেরও দায়মুক্তি দিয়ে পুরস্কৃত করেছিল।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ২০২২ সালের ১৯ ডিসেম্বর ‘রাষ্ট্রকাঠামো মেরামত’ করতে ২৭ দফা রূপরেখা ঘোষণা করে। এরপরই রাজনৈতিক মহলে আলোচনা শুরু হয়, ওই রূপরেখা দিয়ে ‘রাষ্ট্র মেরামত’ কতটা সম্ভব?
এবারও ঠিক এমনই প্রশ্ন রাখলেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। শুক্রবার (৩ মার্চ) রাতে ফেসবুকে একটি ভিডিও শেয়ার করেন। যেখানে বলা হয়েছে, যারা ক্ষমতায় থাকাকালে দুর্নীতি, উগ্রবাদ, সংখ্যালঘু নির্যাতনের মতো ঘটনার সাথে জড়িত ছিল, তাদের পক্ষে ২৭ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে ‘রাষ্ট্র মেরামত’ কি আদৌ সম্ভব?
ভিডিওতে বলা হয়, বিএনপি বলছে তারা ক্ষমতায় এলে ‘সংবিধান সংস্কার কমিশন’ গঠন করবে। অথচ, দলটির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে সবার আগে ধর্মনিরপেক্ষতাকে বাদ দিয়েছিল। ধর্মীয় সম্প্রতি নষ্ট করা ছিল প্রথম ধাপ। শুধু তাই নয়, রাজাকারদের ক্ষমা করে রাজনীতি করারও সুযোগ দিয়েছিল জিয়া। সংবিধান ব্যবহার করে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদেরও দায়মুক্তি দিয়ে পুরস্কৃত করেছিল।