গতকাল মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) চালানো এ হামলায় মসজিদটির মিনার পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে।
বার্তাসংস্থা টিআরটি জানিয়েছে, ১৩ শতকে মামলুকরা মসজিদটি তৈরি করে।
এটি গাজায় আয়বাকি মসজিদ নামে পরিচিত ছিল। গাজার মানুষের কাছে এটি ছিল একটি গৌরবের প্রতীক।
মামলুকরা ছিল মিসরের ১২ শতকের শাসক। তারা বর্তমান গাজা সিটিতে মসজিদটি তৈরি করে।
এটি মুসলিম নেতা শেখ আব্দুল্লাহ আল-আয়বাকির নামে নামকরণ করা হয়েছিল। তিনি মিসরের মামলুক সুলতানি শাসনের প্রথম সুলতান ইজ আল-দ্বীন আয়বেকের আত্মীয় ছিলেন।
তারা নতুন করে এখন গাজা সিটিতে হামলা শুরু করেছে। সেখানে থাকা প্রায় ১০ লাখ মানুষকে ইসরায়েলি সেনারা সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। এরমধ্যে প্রায় ৫ লাখ মানুষ সরে গেলেও; অনেক মানুষ রয়ে গেছেন।
সাধারণ মানুষের মধ্যে ভীতি সৃষ্টি করতে ইসরায়েলি সেনারা বাড়িঘর থেকে শুরু করে সবকিছুতে হামলা চালাচ্ছে।
গতকাল জাতিসংঘের তদন্ত কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে, গাজায় ইসরায়েল গণহত্যা চালাচ্ছে। তা সত্ত্বেও ফিলিস্তিনি এ উপত্যকায় বর্বরতা অব্যাহত রেখেছে তারা।
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় এখন পর্যন্ত ৬৫ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও প্রায় ২ লাখ মানুষ।
সূত্র: টিআরটি ওয়ার্ল্ড

